![]() শুধুমাত্র রাজনৈতিক দল নয়, পাড়া মহল্লা থেকে খেলার মাঠের সমস্যার ক্ষোভও পড়ে বাস-ট্রাক ভাংচুরের মধ্য দিয়ে (পার্ট ১)
আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান:
|
প্রশ্নঃ একজন পরিবহন মালিক হিসাবে আপনি বিজয় দিবসকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন? কে এম রফিকুল ইসলাম ঃ বিজয় আমাদের বাঙালির অহংকার। বাংলাদেশের অহংকার। এর মূল্যায়নের ব্যাপ্তি আপনাকে বলে শেষ করা যাবে না।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের নেতৃত্বে ও কোটি জনতার আপোশহীন মানোভাবের কারনেই একটি অসম প্রতিযোগীতার মধ্যেও আমরা জয়ী হয়েছি। লাখো শহীদের তাজা রক্তে, বীরঙ্গনাদের রক্তে রাঙ্গানো লাল শাড়ীর আচলের ছায়ায় আজ আমরা স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছি। মাথা উচু করে পৃথিবীর মানচিত্রে নিজ অহংকার নিয়ে দাড়িয়ে আছি। কথা বলছি। আসলে মুক্তিযুদ্ধ অথবা বিজয় দিবসকে হাতে লেখা অনুভুতির মধ্যে আমি সীমাবদ্ধ করতে পারবো না। এর বিশালতা মুক্ত আকাশের চাইতেও বিশাল। আমি শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল বীর শহীদদের।যাদের রক্তের জমিনে আজ আমি মুক্ত শ্বাস নিয়ে বেচে আছি। আমার উত্তরসূরীরা উন্নত আগামীর দিকে ধাবিত হতে পারছে। ভবিষ্যতে যারা আসবে তারাও মুক্তভাবে মাথা উচু করে স্বাধীনতার অহংকার নিয়ে বেচে থাকবে।
কে এম রফিকুল ইসলাম ঃ আমি সব সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী একজন। আমি তার স্বপ্ন ও জাতির জনকের সু-যোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নয়নে উন্নত বাংলাদেশের প্রত্যাশা করি। দেশের আনাচে কানাচে আজ উন্নয়নের ছোয়া। কথায় নয় বাস্তবে প্রমানিত উন্নয়ন হচ্ছে দেশের সকল জেলা থানা এমনকি গ্রামাঞ্চলে। সুতরাং আমি আশাবাদি যে লক্ষ্য নিয়ে লাখো শহীদের রক্তে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে সে লক্ষ্য পুরনে বর্তমান সরকার অবশ্য সক্ষম এবং সে পথেই বাংলাদেশ চলছে। |