আজ রবিবার, ১৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
 / মতামত / জলবায়ু সংকট বর্তমান বিশ্বে এক বিরাট চ্যালেঞ্জ
জলবায়ু সংকট বর্তমান বিশ্বে এক বিরাট চ্যালেঞ্জ
রায়হান আহমেদ তপাদার:
Published : Saturday, 28 December, 2024 at 12:05 PM
জলবায়ু সংকট বর্তমান বিশ্বে এক বিরাট চ্যালেঞ্জ বৈশ্বিক গ্রিন হাউস নির্গমনের ক্ষেত্রে মাত্র শূন্য দশমিক চার শতাংশ ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও জলবায়ুগত প্রভাবের অভিঘাতে রয়েছে বাংলাদেশ। জলবায়ু বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্যানেলের (আইপিসি) রিপোর্টে উল্লেখিত জাতিসংঘের বিজ্ঞানীদের একটি প্যানেল হুঁশিয়ার করেছে, মানুষের নানা কর্মকাণ্ডের পরিণতিতে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে দ্রুত সাগরপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে এবং প্রতিনিয়ত বরফ গলছে। মেরু অঞ্চলের বরফের আচ্ছাদন বিলীন হওয়ার কারণে কার্বণ নিঃসরণের মাত্রাও বেড়ে চলছে। বিভিন্ন জীবজন্তুর আবাসস্থল বদলাচ্ছে।এই শতকের শেষ ভাগে যদি বিশ্বের তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায় তবে তার পরিণতি কী হতে পারে সে বিষয়ে বিজ্ঞানীরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। বলাই যায় এটি একুশ শতকের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। দিন দিন জলবায়ুর পরিবর্তন জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলায় তা আমাদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ নিয়ে গবেষণাও চলছে ব্যাপক হারে।প্রাকৃতিক কারণে জলবায়ুতে স্বাভাবিক ভাবেই কিছু পরিবর্তন হয়।কিন্তু যে মাত্রায় এখন তাপমাত্রা বাড়ছে তার মানুষের কর্মকাণ্ডই প্রধানত দায়ী। মানুষ যখন থেকে কল-কারখানা এবং যানবাহন চালাতে বা শীতে ঘর গরম রাখতে তেল, গ্যাস এবং কয়লা পোড়াতে শুরু করলো সেই সময়ের তুলনায় পৃথিবীর তাপমাত্রা এখন এক দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। বায়ুমণ্ডলে অন্যতম একটি গ্রিন হাউজ গ্যাস কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ উনবিংশ শতকের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে।

গত দুই দশকে বেড়েছে ১২ শতাংশ। বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণেও বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন বাড়ছে। গাছপালা কার্বন ধরে রাখে। ফলে, সেই গাছ যখন কাটা হয় বা পোড়ানো হয়, সঞ্চিত সেই কার্বন বায়ুমণ্ডলে নিঃসরিত হয়। যেকোনো অঞ্চলে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য চাই সুস্থ ও নির্মল পরিবেশ। আমাদের সামগ্রিক জীবনের ওপর পরিবেশের প্রভাব অপরিসীম। বিশ্বে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশের অবক্ষয় সাম্প্রতিক সময়ে আলোচিত একটি বিষয়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, বন্যা, দুর্যোগ, বন উজাড়, নদীভাঙনের মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী কোনো না কোনো অঞ্চল পরিবেশ বিপর্যের সম্মুখীন। দেশে সাম্প্রতিক সময়ে মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজন ও চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়েছে; মূলত ব্যাপক জনঘনত্ব ও ব্যাপক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর বিভিন্ন ধরনের চাপ বাড়ছে, ফলে দেশব্যাপী পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে।যেমন গাছপালা কর্তন, মাটি উত্তোলন ও পাহাড় কাটা, গভীর নলকূপের মাধ্যমে মাটির নিচ থেকে অতিরিক্ত পানি উত্তোলন, অতিরিক্ত সেচকাজ ইত্যাদি দেশের পরিবেশকে বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, খরা,বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের তীব্রতা মানবজীবনে বিপজ্জনক প্রভাব ফেলছে। বিশ্বের নানা অঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংকটাপন্ন। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদাসীনতা এবং বিশেষত শক্তিধর দেশগুলোর নিষ্ক্রিয়তা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে কপ২৯ সম্মেলন। এতে প্রভাবশালী বিশ্বনেতাদের অনুপস্থিতি এবং এ নিয়ে তাদের উদাসীনতা নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।

বিশেষত ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো বিশ্বনেতাদের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে নিষ্ক্রিয়তা এবং তাদের বিতর্কিত মন্তব্য এই সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের অভাব স্পষ্ট করে। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে দেশটির জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার ঘটনা পরিবেশ আন্দোলনে একটি বড় ধাক্কা, যা বর্তমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় সম্ভাব্য বাধা। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নত দেশগুলোর উদাসীনতা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাস্তব সমাধান খুবই জরুরি। তবে এসবের জন্য দায়ী ধনী ও কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলো যেমন: যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জার্মানি, ফ্রান্স থেকে অর্থনৈতিক সহায়তা বা সংকট মোকাবিলায় কোনো সুস্পষ্ট পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এগুলো বিশ্বনেতাদের ব্যর্থতারই প্রমাণ। সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের যৌথ প্রচেষ্টা ও দায়িত্বশীলতা অপরিহার্য। চলতি বছর বাকুতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় কিছু অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে। উন্নত দেশগুলো জোগান দেওয়ার কথা ছিল ১৩শ বিলিয়ন ডলার, যা বহু দরকষাকষির পর কেবল ৩০০ বিলিয়ন ডলারের আশ্বাস দেওয়াটা সত্যিই হতাশা জনক। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঝুঁকিপূর্ণ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এখানে সাগরের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে উপকূলীয় অঞ্চল এবং নদীভাঙনে হাজার হাজার বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না হলে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে সংকট আরও গভীরতর হতে থাকবে।অতীতে বাংলাদেশে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় যে অর্থ এসেছে, তার ব্যবহারে কোনো স্বচ্ছতা দেখা যায়নি। বরং অনেক সময় দুর্নীতি ও অদক্ষ ব্যবস্থাপনার কারণে এসব অর্থ তেমন কার্যকর ফল দেয়নি। বন্যার তীব্রতা বৃদ্ধি, খাদ্য ও পানি সংকট এবং উপকূলীয় জনগণের ব্যাপক বিপর্যয় এর প্রমাণ।

গত এক দশকে বাংলাদেশে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার জলবায়ু তহবিল থেকে এসেছে, কিন্তু তার কোনো স্পষ্ট হিসাব নেই। এই অর্থ যদি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হতো, তাহলে দেশের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলের মানুষদের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পেত। বিশেষত উপকূলীয় ও পার্বত্য অঞ্চল গুলোতে সমুদ্রের উচ্চতা ও ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা বাড়ছে। এ ছাড়া রয়েছে পানি ও খাদ্যের অভাব, ভাঙন, খাদ এবং ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়া। এসব অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় পর্যাপ্ত পদক্ষেপ বা অর্থের সঠিক ব্যবহার ঘটেনি। ফলে জনগণের জীবনযাত্রার মান আরও খারাপ হয়েছে। যদি জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বরাদ্দকৃত অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহৃত হতো, তাহলে এ সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা যেত। আমাদের দেশে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ কার্যকর হয়নি।এসব পদক্ষেপ প্রায়ই জনগণের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত নয় এবং পরিবেশবান্ধব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের বাইরে। সরকার যেসব প্রকল্প বা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, তা মূলত শহর-উপশহরের জন্য বেশি প্রযোজ্য। এগুলো গ্রাম, উপকূলীয় ও পার্বত্য অঞ্চলের সমস্যা যথাযথভাবে মোকাবিলা করছে না। ফলে উপকূলীয় এলাকার ভাঙন, পার্বত্য অঞ্চলের খাদ্য ও পানি সংকট এবং বন্যাজনিত সমস্যা রয়ে যাচ্ছে। সাবেক সরকারের উদ্যোগ প্রায়ই বড় বড় প্রকল্পের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।যেগুলো সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় কোনো প্রভাব রাখতে পারেনি।জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় যা কিছু পদক্ষেপ, অভিযোজন, সহনশীলতা ও স্থানীয় উদ্যোগ,তার সবই মূলত ভুক্তভোগী মানুষের একান্ত নিজস্ব চিন্তাশক্তির ফসল। জনগণের প্রচেষ্টা কাঙ্ক্ষিত ফল দিচ্ছে না। একদিকে সরকারের কার্যকর উদ্যোগের অভাব; অন্যদিকে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা বাংলাদেশে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

মানবসৃষ্ট এ সমস্যা মোকাবিলায় সরকারি উদ্যোগ জনগণের কল্যাণে আনতে হবে এবং দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, শিল্প বিপ্লব শুরুর আগে বিশ্বের যে তাপমাত্রা ছিল তার থেকে বৃদ্ধির মাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা গেলে বড় ধরণের বিপদ এড়ানো যাবে। তা না পারলে বিপজ্জনক হয়ে পড়বে প্রকৃতি, পরিবেশ এবং মানুষের জীবন। অনেক বিজ্ঞানীর আশঙ্কা যে ভয়ঙ্কর এই পরিণতি ঠেকানোর আর কোনো উপায় নেই এবং চলতি শতকের শেষে গিয়ে বিশ্বের তাপমাত্রা তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাবে। তা হলে এর প্রভাব বিশ্বের একেক জায়গায় একেক রকম হবে। বাংলাদেশের সমগ্র নগর এলাকাগুলোর জন্য পরিকল্পিত নগরায়ণ ও নগরনীতি বাস্তবায়ন এখন সময়ের অন্যতম দাবি।একই সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় গুলোর জলবায়ু পরিবর্তন-সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডের এবং তাদের মধ্যে বাজেট বরাদ্দের সমন্বয় সাধন করা অতি প্রয়োজনীয়, যাতে স্থানীয়ভাবে কোন খাতে কত বরাদ্দ দরকার, তা অনুধাবন করা যায়। এর থেকে পরবর্তীকালে বুঝতে পারব যে আমরা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে কতটুকু এগোতে পেরেছি।আমাদের আরো দেখতে হবে,তরুণদের কীভাবে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আরো গভীরভাবে সম্পৃক্ত করতে পারি। পরবর্তী প্রজন্মই জলবায়ু পরিবর্তনের মূল শিকার হতে চলেছে। সবশেষে বলা যায়, ২০৩০ সালের ভেতর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও প্রতিকারের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে সামগ্রিক পরিকল্পনা, অর্থায়ন, বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক 


পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ


এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
 
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের অভিনন্দন
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের অভিনন্দন
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি মঈন উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সহ নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ...
সিলেটে এক দিনের ব্যবধানে ভারত সীমান্তে খাসিয়াদের গু‌লিতে’ আরেকজন নিহত
সিলেটে এক দিনের ব্যবধানে ভারত সীমান্তে খাসিয়াদের গু‌লিতে’ আরেকজন নিহত
ভারত সীমান্তের ভেতরে এক‌ দিনের ব‌্যবধানে খা‌সিয়াদের গু‌লিতে আরেক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহত সবুজ মিয়া (২২) সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী ...
লক্ষ্মীপুরে আঞ্চলিক মহাসড়কের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লক্ষ্মীপুরে আঞ্চলিক মহাসড়কের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লক্ষ্মীপুরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) জমিতে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে সদর উপজেলার দালাল ...
ঠাকুরগাঁওয়ের শীবগঞ্জে মারপিট ও হামলার ঘটনায় মামলা : গ্রেফতার-৩
ঠাকুরগাঁওয়ের শীবগঞ্জে মারপিট ও হামলার ঘটনায় মামলা : গ্রেফতার-৩
সদর উপজেলার শীবগঞ্জে জেলা ট্রাক, ট্যাংকলরী ও কাভার্ডভ্যান পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি, রাজ্জাক গ্রæপের চেয়ারম্যন ও চেম্বার অব কমার্স এন্ড ...
পেকিন হাঁসের পল্লী পড়ে উঠেছে চিলাহাটিতে
পেকিন হাঁসের পল্লী পড়ে উঠেছে চিলাহাটিতে
নীলফামারী জেলার চিলাহাটির ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের বিওপি বাজারে গড়ে উঠেছে পেকিন হাঁসের পল্লী। মঙ্গাপিষ্ঠীত এ এলাকার এক এমন মানুষের অভাব-অনটন লেখেই ...
পাওয়ার সল্যুশনের সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে এনার্জিপ্যাক ও পারকিন্স
পাওয়ার সল্যুশনের সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে এনার্জিপ্যাক ও পারকিন্স
বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক পাওয়ার সল্যুশনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি ও জেনুইন স্পেয়ার পার্টস ব্যবহারের সুযোগ বাড়াতে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি ...
কালাইয়ে দিনব্যাপী বিডিক্লিন এর পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কালাইয়ে দিনব্যাপী বিডিক্লিন এর পরিচ্ছন্নতা অভিযান
এই শহর আমার, এই দেশ আমার, পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্ব আমার' এ প্রতিপাদ্য নিয়ে জয়পুরহাটের কালাইয়ে দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হয়। ...
জয়পুরহাটে সাদ পন্থীদের কার্যক্রম বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ
জয়পুরহাটে সাদ পন্থীদের কার্যক্রম বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ
গত ১৮ ডিসেম্বর টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে গভীর রাতে সাদ পন্থীদের হামলা, হত্যাকান্ডে জড়িতদের বিচার ও তাদের সংগঠনের সকল কার্যক্রম বন্ধের ...
লক্ষ্মীপুরে বিরোধকৃত জমিতে জোরপূর্বক ঘর নির্মানের চেষ্টা
লক্ষ্মীপুরে বিরোধকৃত জমিতে জোরপূর্বক ঘর নির্মানের চেষ্টা
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চর রুহিতা ইউনিয়নে বিরোধকৃত জমিতে জোরপূর্বক ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী দিদার ...
১০
মানুষের ধারণা অন্তর্বর্তী সরকার ইচ্ছা করেই নির্বাচন বিলম্বিত করছে
মানুষের ধারণা অন্তর্বর্তী সরকার ইচ্ছা করেই নির্বাচন বিলম্বিত করছে
দীর্ঘকাল অনির্বাচিত সরকার থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় ...
 
৩১ ডিসেম্বর কী হচ্ছে? যা জানা গেলো
৩১ ডিসেম্বর কী হচ্ছে? যা জানা গেলো
আগামী ৩১ ডিসেম্বর সামনে রেখে ফেসবুকে বেশ আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যরা ফেসবুকে ৩১ ...
ধীরে-ধীরে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: ইউএনও রানা
ধীরে-ধীরে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: ইউএনও রানা
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামশেদ আলম রানা বলেছেন, ধীরে-ধীরে সকল অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে উপজেলা প্রশাসন।সোমবার ...
উচ্চ আদালতের রায় মানছেন না জেলা রেজিস্ট্রার
উচ্চ আদালতের রায় মানছেন না জেলা রেজিস্ট্রার
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার শ্রীপুর-খরণ্দ্বীপ ইউনিয়নের নিকাহ্ রেজিস্ট্রার নিয়োগ নিয়ে আইনি জটিলতা দেখা দেয়ায় পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নের নিকাহ্ রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব দেয়ার বিধান ...
কয়রায় আগামি২৬ ডিসেম্বর কর্মী সম্মেলন বাস্তবায়ন লক্ষ্যে সংবাদিক দের সাথে মতবিনিময়
কয়রায় আগামি২৬ ডিসেম্বর কর্মী সম্মেলন বাস্তবায়ন লক্ষ্যে সংবাদিক দের সাথে মতবিনিময়
আগামি ২৬ ডিসেম্বর কয়রা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এই আলোকে ২৪ ডিসেম্বর বিকেলে ৩ টার ...
মারা গেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ককটেল নির্মাতা সুরুজ
মারা গেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ককটেল নির্মাতা সুরুজ
অবশেষে ঝলসিত মুখমন্ডল নিয়েই চিকিৎসারত অবস্থায় মারা গেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ককটেল নির্মাতা হাফিজুর রহমান সুরুজ। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল ...
কালিহাতীর কাজীবাড়িতে বিএনপির অফিস উদ্বোধন
কালিহাতীর কাজীবাড়িতে বিএনপির অফিস উদ্বোধন
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার কাজীবাড়ি বিএনপি বাজারে  বিএনপির অফিস উদ্বোধন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে  শুক্রবার বিকালে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা ...
ড. ইউনূসসহ ২০ উপদেষ্টাকে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা, যা জানা গেল
ড. ইউনূসসহ ২০ উপদেষ্টাকে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা, যা জানা গেল
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ২০ জন উপদেষ্টার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমন ...
এক বছরে ২ সরকার, ‘বিলম্ব’ পিছু ছাড়েনি ট্রেনের
এক বছরে ২ সরকার, ‘বিলম্ব’ পিছু ছাড়েনি ট্রেনের
১৯৭১ সালের পর ২০২৪, ইতিহাস সৃষ্টির এক বছর। এই এক বছরে প্রবল প্রতাপশালী এক সরকারের পতন হয়েছে, এসেছে নতুন সরকার। ...
সাধারণ মানুষ সংস্কার বোঝে না: মির্জা ফখরুল
সাধারণ মানুষ সংস্কার বোঝে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সাধারণ মানুষ সংস্কার কী বোঝে না। তারা বোঝেন যেন তারা ভোটটা দিতে পারেন, ...
১০
লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য ...
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইউসুফ আহমেদ (তুহিন)
প্রকাশক কর্তৃক ৭৯/বি, ব্লক বি, এভিনিউ ১, সেকশান ১২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে প্রকাশিত ও ৫২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা ১১০০ থেকে মুদ্রিত
বার্তাকক্ষ : +৮৮০১৯১৫৭৮৪২৬৪, ই-মেইল editor@natun-barta.com, Web : www.Natun-Barta.com.com