আজ শুক্রবার, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
 / মতামত / অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস: সংস্কারের অগ্রগতি নাকি স্থবিরতা?
অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস: সংস্কারের অগ্রগতি নাকি স্থবিরতা?
মীর আব্দুল আলীম:
Published : Thursday, 13 February, 2025 at 2:02 PM
অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস: সংস্কারের অগ্রগতি নাকি স্থবিরতা?ছাত্র-জনতারঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন অন্তর্বর্তী সরকার গত ছয় মাসে একাধিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। ফ্যাসিবাদী সরকারের রেখে যাওয়া বিধ্বস্ত অর্থনীতি, দলীয়করণে জর্জরিতপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি সামাল দিতেগিয়ে সরকারকে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে জনগণের প্রত্যাশা ওসরকারের কার্যক্রমের মধ্যে এক ধরনের ব্যবধান সৃষ্টি হয়েছে। তবে, সেক্টরভিত্তিক সংস্কার কার্যক্রম,দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ এবং নির্বাচন নিয়ে সরকারের ঘোষণা ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে।নিম্নেকয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোকে ছয় মাসের বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হলো-প্রত্যাশা-প্রাপ্তিরব্যবধান: আশা-নিরাশায় জনগণ ছাত্র-জনতারপ্রত্যাশা ছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি কার্যকর রূপান্তর ঘটাবে, যেখানে ফ্যাসিবাদীশাসনের ক্ষতগুলো মেরামত করে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের পথ তৈরি হবে। কিন্তু ছয় মাসের মাথায়এসে দেখা যাচ্ছে, বাস্তবতা অনেকাংশেই ভিন্ন। প্রত্যাশা ছিল দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে,কিন্তু বাস্তবতা হলো—বাজার এখনো অস্থিতিশীল। চাল, ডাল, তেল, শাকসবজির দাম কিছুটাকমলেও ভোগ্যপণ্য ও আমদানি নির্ভর জিনিসপত্রের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। নিম্নবিত্ত ওমধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রার ব্যয় এখনও চরম কষ্টদায়ক। অপরদিকে, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনকে দলীয়প্রভাবমুক্ত করার যে প্রতিশ্রুতি ছিল, তার বাস্তবায়ন অসম্পূর্ণ থেকে গেছে। যদিও কিছুউচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে সরানো হয়েছে, কিন্তু প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে এখনো আগের সরকারেরঅনুগত ব্যক্তিরা বহাল তবিয়তে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, যা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে সংস্কারকার্যক্রমকে ব্যাহত করছে।গুরুত্বপূর্ণপদে এখনো বহাল পতিত সরকারের আমলারা। ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে প্রশাসনের সর্বোচ্চপর্যায় দলীয় অনুগত ব্যক্তিদের দিয়ে পূর্ণ করা হয়েছিল। নতুন সরকার এদের সরিয়ে দিয়েনিরপেক্ষ ও দক্ষ প্রশাসন গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়,প্রশাসনিক কাঠামো, গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমনকি বিচার বিভাগের বিভিন্নস্তরে এখনো আগের সরকারের অনুগত কর্মকর্তারা বহাল রয়েছেন। এর ফলে সংস্কার প্রক্রিয়াবাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দেরি হচ্ছে বা সিদ্ধান্তগুলো পাল্টে দেওয়ারচেষ্টা চলছে। সরকার সংস্কারের ঘোষণা দিলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গতি আসেনি, যার কারণেজনগণের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে।সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদনইতিবাচক:অন্তর্র্বতীসরকার ক্ষমতায় আসার পর একাধিক সেক্টরভিত্তিক সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যা বিভিন্ন খাতেরদুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও দুর্বলতা চিহ্নিত করে সমাধান দিতে কাজ করছে। প্রশাসন, অর্থনীতি,আইন-শৃঙ্খলা এবং রাজনৈতিক সংস্কার নিয়ে কমিশনগুলোর সুপারিশ ইতিবাচক। প্রশাসনে শুদ্ধিঅভিযান চালানো, রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি রোধ, রাজনৈতিক দলগুলোর অর্থায়ন স্বচ্ছ করাএবং আমলাতন্ত্রের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার সুপারিশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে, এই সুপারিশগুলোবাস্তবায়ন না হলে তা শুধুই কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ থেকে যাবে।দাবি আদায়ে ১৭০টি আন্দোলন:গতছয় মাসে সরকারকে ১৭০টির বেশি আন্দোলনের মুখোমুখি হতে হয়েছে। শ্রমিক, শিক্ষার্থী,রাজনৈতিক সংগঠন, শিক্ষক ও পেশাজীবী সংগঠন বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করেছে। সবচেয়েআলোচিত ছিল—গণহত্যা বিচার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধি, শিক্ষা সংস্কার এবংশ্রমিক অধিকার রক্ষার আন্দোলন। আন্দোলনের ফলে কিছু দাবি মেনে নেওয়া হলেও বেশিরভাগক্ষেত্রে সরকার নীরব থেকেছে বা দমননীতি গ্রহণ করেছে। এতে করে জনসাধারণের মধ্যে ক্ষোভবাড়ছে, যা ভবিষ্যতে বড় ধরনের সংঘর্ষে রূপ নিতে পারে।সরকারের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ:সাবেকফ্যাসিবাদী সরকারের অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যে জনরোষ ছিল,তা কিছুটা হলেও বদলেছে। তবে সরকারের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নোবেল বিজয়ীমুহাম্মদ ইউনূস ইস্যু।আন্তর্জাতিক মহলে ইউনূসের ইমেজ ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ নিজেকেনির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করছে, কিন্তু জনগণের মধ্যে এর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। জনগণমনে করছে, পুরনো ক্ষমতাসীনদের দায়ভার এখন ইউনূসের ওপর চাপানো হচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদেসরকারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।আলোচনায় শিক্ষার্থীদের নতুনরাজনৈতিক দল:বাংলাদেশেররাজনৈতিক অঙ্গনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ভাষা আন্দোলন,গণঅভ্যুত্থান, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ প্রায় প্রতিটি বড় পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলশিক্ষার্থীরা। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে একটি নতুনরাজনৈতিক দলের আলোচনা সামনে এসেছে।প্রশ্নহলো, এই দল আদৌ টেকসই হবে কি না? এই দল ডঃ ইউনুস সরকারের ভাবমূর্তিতে কোন প্রভাবফেলবে কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। শিক্ষার্থীদের আদর্শিক স্বচ্ছতা, নেতৃত্বের যোগ্যতা এবং রাজনৈতিক পরিপক্বতা নিয়েবিতর্ক থাকলেও তারা যদি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক ও জনকল্যাণমূলক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখতে পারে,তবে এটি একটি নতুন ধারার সূচনা হতে পারে। তবে, অতীত অভিজ্ঞতা বলে—বড় রাজনৈতিকদলগুলোর ছায়াতলে না গেলে বা প্রশাসনিক দমননীতির শিকার হলে এ ধরনের উদ্যোগ টিকে থাকাকঠিন।গণহত্যা বিচারের চ্যালেঞ্জ:ফ্যাসিবাদীশাসনের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচার নিয়ে ব্যাপক প্রত্যাশা থাকলেও এখনো কার্যকর কোনোউদ্যোগ দেখা যায়নি। সরকার বিচারের কথা বললেও এখনো তদন্তের গতি ধীর। গণহত্যার সঙ্গেজড়িত অনেক ব্যক্তি প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় বিচার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।আন্তর্জাতিক মহলও বিষয়টি নজরে রেখেছে, যা সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করতে পারে।অর্থনৈতিকব্যবস্থা: সংকটের মধ্যে টিকে থাকার লড়াই অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বৈদেশিকমুদ্রার রিজার্ভ সংকট, ঋণের বোঝা ও মূল্যস্ফীতি। সরকার অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশ করলেওসংকট কাটানোর জন্য কার্যকর নীতিমালা এখনো বাস্তবায়ন করতে পারেনি।বিশ্বব্যাংক,আইএমএফসহ আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থাগুলোর শর্তের কারণে কিছু ক্ষেত্রে সরকার নীতিনির্ধারণীস্বাধীনতা হারাচ্ছে। তবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা, রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় রোধ এবংউৎপাদন খাতকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।আইনশৃঙ্খলাপরিস্থিতি: স্থিতিশীলতা না ফিরে আসলে অনিশ্চয়তা বাড়বে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতায়আসা সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা। ছয় মাসেরমধ্যে কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ভূমিদস্যুতা,রাজনৈতিক সহিংসতা ও পুলিশের হয়রানি পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। সংবিধান সম্মতভাবে ক্ষমতাহস্তান্তর না হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।শেষ কথা:অন্তর্র্বতীসরকারের ছয় মাসের পারফরম্যান্স মিশ্র। কিছু ক্ষেত্রে অগ্রগতি হলেও মূল সমস্যাগুলো এখনওঅমীমাংসিত। জনগণের প্রত্যাশা ছিল দুর্নীতিমুক্ত, কার্যকর প্রশাসন ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা,কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি এখনো জটিল। যদি সরকার সংস্কার প্রক্রিয়াকে দ্রুততর না করে, তবেজনগণের মধ্যে হতাশা বাড়বে এবং নতুন রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হতে পারে। এখনো সময়আছে—সরকার যদি প্রতিশ্রুত সংস্কারগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করে, তবে একটি ইতিবাচকপরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।।

মীর আব্দুল আলীম: সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ।


পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ


 
২০ দিনে পাঁচবার বেড়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে সোনা
২০ দিনে পাঁচবার বেড়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে সোনা
সোনার দাম ফের বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এ নিয়ে চলতি মাসের ২০ দিনের মধ্যে পঞ্চমবারের মতো বাড়ানো ...
বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২১ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর
বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২১ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা ২১ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। ...
নারীদের শ্লীলতাহানি: চলন্ত বাসে ডাকাতির ভয়ংকর বর্ণনা দিলেন যাত্রীরা
নারীদের শ্লীলতাহানি: চলন্ত বাসে ডাকাতির ভয়ংকর বর্ণনা দিলেন যাত্রীরা
দফায় দফায় নির্যাতন চালিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে রাজশাহীগামী ইউনিক রোড রয়েলস বাসের যাত্রীদের কাছ থেকে সর্বস্ব লুটে নেয় ডাকাতদল। ...
রমজানের আগে ৯ ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ৯ ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
প্রতিবছর রমজান ঘিরে নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। হু হু করে বাড়ে দাম। ব্যবসায়ীদের কারসাজি ও কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়। ...
বাঙালিকে মাথানত না করতে শেখানো একুশ আজ
বাঙালিকে মাথানত না করতে শেখানো একুশ আজ
মাতৃভাষা আন্দোলনের ৭৩ বছর পূর্ণ হলো আজ। আজ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের ...
শহীদ দিবসে যেসব সড়কে বন্ধ যান চলাচল
শহীদ দিবসে যেসব সড়কে বন্ধ যান চলাচল
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকেন্দ্রিক সাতটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ ও রোড ডাইভারশন ...
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
শ্রদ্ধা জানতে আসা লোকেরা বলছেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে অধিকার আদায় করে নিতে শিখিয়েছে। সে সময়ের আন্দোলন বাঙালির মধ্যে ...
মহান একুশে: শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার পুষ্পস্তবক অর্পণ
মহান একুশে: শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার পুষ্পস্তবক অর্পণ
একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. ...
পত্নীতলায় ব্র্যাকের ওয়াশ কর্মসূচির সভা অনুষ্ঠিত
পত্নীতলায় ব্র্যাকের ওয়াশ কর্মসূচির সভা অনুষ্ঠিত
পত্নীতলায় বেসরকারী এনজিও সংস্থ্যা ব্র্যাক ওয়াশ কর্মসূচি কর্তৃক আয়োজিত "ইনক্রিজ এ্যাকসেস টু ইমপ্রুভড ওয়াটার, স্যানিটেশন এন্ড হাইজিন সার্ভিসেস ইন স্কুলস্ ...
১০
আইসিএসবি-এর ৯ম সমাবর্তন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
আইসিএসবি-এর ৯ম সমাবর্তন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারীজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি)-এর কোয়ালিফাইড চার্টার্ড সেক্রেটারিগণের ৯ম সমাবর্তন ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ বুধবার ঢাকার বনানীস্থ শেরাটন ...
 
কালিহাতীতে মাদকসেবীর এক মাসের কারাদন্ড
কালিহাতীতে মাদকসেবীর এক মাসের কারাদন্ড
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটী গ্রামের আনছের আলী (৬০) নামের এক মাদকসেবিকে ভ্রাম্যমান আদালত এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।   মঙ্গলবার (১৮ ...
কালিহাতীতে সাতুটিয়া গোরস্থান নূরানী মাদ্রাসায় শিক্ষা বৃত্তির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন
কালিহাতীতে সাতুটিয়া গোরস্থান নূরানী মাদ্রাসায় শিক্ষা বৃত্তির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে সাতুটিয়া গোরস্থান নূরানী মাদ্রাসায় ইকরা শিক্ষা বৃত্তি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে নূরানী শিক্ষা বৃত্তিপ্রাপ্ত ১৩ জন শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণী ...
কালিহাতীতে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
কালিহাতীতে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর দক্ষিণ আফ্রিকা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী লিটনের সাথে কালিহাতী প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের ...
একুশে স্মৃতি পদক পেলেন কালিহাতী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ তৌহিদ
একুশে স্মৃতি পদক পেলেন কালিহাতী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ তৌহিদ
দক্ষ সাংগঠনিক নেতৃত্ব, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও সমাজসেবায়( সমাজসেবা কোঠায়) বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে একুশে স্মৃতি পরিষদ, ঢাকা কর্তৃক "একুশে স্মৃতি ...
‘আমরা সনাতনী ৯৫’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বন্ধুদের মহা মিলনমেলা
‘আমরা সনাতনী ৯৫’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বন্ধুদের মহা মিলনমেলা
জমকালো আয়োজনে উদযাপিত হলো এসএসসি ’৯৫ ব্যাচের ৩০ বছর পূর্তি এবং ‘আমরা সনাতনী ৯৫’-এর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। গতকাল শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ...
ডেভিল হান্ট অপারেশন লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩
ডেভিল হান্ট অপারেশন লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩
ডেভিল হান্ট অপারেশনে লক্ষ্মীপুর জেলা স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. জাকির হোসেনসহ ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এরমধ্যে রায়পুর পৌর ...
লক্ষ্মীপুরে সমবায় সমিতি ৪১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে সমবায় সমিতি ৪১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড এর ৪১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত। বুধবার ১৯ ফেব্রুয়ারী দুপুরের সদর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ...
নভোথিয়েটারে বঙ্গবন্ধু ফিল্ম তৈরির নামে ২০ কোটি টাকা লোপাট
নভোথিয়েটারে বঙ্গবন্ধু ফিল্ম তৈরির নামে ২০ কোটি টাকা লোপাট
মহাকাশ দেখার জন্য তৈরি নভোথিয়েটারে দেখানো হতো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর নির্মিত ফিল্ম। ২০১৫ সালে ২০ কোটি টাকায় তৈরি ...
পঞ্চগড় সহ দেশের আরোও ২টি রেলওয়ে স্টেশন আগের নামে ফিরল
পঞ্চগড় সহ দেশের আরোও ২টি রেলওয়ে স্টেশন আগের নামে ফিরল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতনের প্রায় ৬ মাস পর নাম পরিবর্তন হলো পঞ্চগড় সহ দেশের আরোও ২টি রেলওয়ে স্টেশন।পরিবর্তনের বিষয়টি ...
১০
নতুন বিনিয়োগ নিয়ে শঙ্কা উদ্যোক্তাদের
নতুন বিনিয়োগ নিয়ে শঙ্কা উদ্যোক্তাদের
দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মাঝে বিরাজ করছে অস্থিরতা। অর্থায়ন সংকট, ঋণ সহায়তা হ্রাস, ভ্যাট বাড়ানো, গ্যাসের দাম ও সুদহার বৃদ্ধির কারণে উদ্বিগ্ন ...
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইউসুফ আহমেদ (তুহিন)
প্রকাশক কর্তৃক ৭৯/বি, ব্লক বি, এভিনিউ ১, সেকশান ১২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে প্রকাশিত ও ৫২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা ১১০০ থেকে মুদ্রিত
বার্তাকক্ষ : +৮৮০১৯১৫৭৮৪২৬৪, ই-মেইল editor@natun-barta.com, Web : www.Natun-Barta.com.com