![]() বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের চারটি যৌথ উদ্যোগ এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে
সিটিসি গ্রান্ট প্রোগ্রামের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করল ব্রিটিশ কাউন্সিল
নতুন বার্তা, ঢাকা:
|
![]() এবছর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার শিল্পীদের এই গ্র্যান্ট প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি মাইলফলক প্রতিষ্ঠিত হল। সিটিসি গ্রান্ট প্রোগ্রামের আওতায় এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে মোট ১১ কোটি টাকার বেশি অনুদান প্রদান করা হবে, যার মধ্যে বিজয়ী বাংলাদেশী অংশগ্রহণকারীদের প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ থাকবে ৬০ লক্ষ টাকার বেশি। এই অনুদান শিল্পী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে তাদের সৃজনশীল ভাবনা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। এই গ্রান্ট প্রদানের লক্ষ্য উদ্ভাবন ও পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ও এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী টেকসই সাংস্কৃতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র গড়ে তোলা। শিল্পসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি, সৃজনশীলতার আদান-প্রদান ও নতুন ধারণা বিকাশকে উৎসাহিত করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কানেকশনস থ্রু কালচার গ্রান্ট প্রোগ্রাম সংস্থাটির এ অঙ্গীকারেরই প্রতিফলন। ২০২৪ সালের অনুদান লাভ করা প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চলচ্চিত্র, সৃষ্টিশীল প্রযুক্তি, সাহিত্য, দৃশ্যকলা, মঞ্চ, নৃত্যকলা, ডিজাইন, ফ্যাশন, হস্তশিল্প ও সংগীতের মতো নানা ক্ষেত্রের উদ্যোগ। বৈচিত্র্যময় ও বহুমুখী এ প্রকল্পগুলো নতুন ভাবনার তৈরি করবে, যা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ, যেমন বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়ক ভূমিমা পালন করবে। এ বিষয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের হেড অব আর্টস সাদিয়া রহমান বলেন, “আমরা ২০২৪ সালের গ্রান্ট প্রোগ্রামের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত। তাদের প্রকল্পগুলো আন্তঃসাংস্কৃতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন করবে।” তিনি আরও বলেন, “এই অংশীদারিত্ব শিল্প ও সৃষ্টিশীল মানুষদের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রকে সমৃদ্ধ করবে। একইসাথে, বর্তমান সময়ের গুরুত্বপূর্ণ সঙ্কট মোকাবিলায়ও ভূমিকা রাখবে। আমরা আশাবাদী, এ প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।” বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের যেসব প্রকল্পে তহবিল প্রদান করা হবে: এরগন থিয়েটার (ইংল্যান্ড) ও ইয়ুথনেট গ্লোবালের (বাংলাদেশ) ‘টাইগার উইডো’; সাম্পাদ (ইংল্যান্ড) ও আনন্দিতা খানের (বাংলাদেশ) ‘নীল আকাশ (ব্লু স্কাই); অ্যাডাম লুইস জেকব (স্কটল্যান্ড) ও দৃকের (বাংলাদেশ) ‘ইদরিস,’ এবং বার্মিংহাম কন্টেম্পোরারি মিউজিক গ্রুপ (ইংল্যান্ড) ও নীল কমরুলের (বাংলাদেশ) ‘দ্য স্টোরি অব মায়া: জেনেসিস (দ্য মেকিং অব দ্য স্টোরি অব মায়া),’। এবং ।’ |