![]() পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী ১ যুবক নিহত
কুয়েল ইসলাম সিহাত, বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধিঃ
|
![]() শনিবার (৮ মার্চ) ভোর রাতে আল আমিনসহ ১০-১৫ জনের একটি দলকে ভারতীয় ভাটপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের টহল দল দেখে ফেলে। এ সময় বিএসএফ তাদের ওপর গুলি চালায়। অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও আল-আমিন গুলিতে নিহত হয়। পরে বিএসএফ তার মরদেহ ভারতে নিয়ে যায়। বিজিবি ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, আল-আমিন গত তিন দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়ীভাসা ইউনিয়নের জিন্নাত পাড়া গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে। পরে খবর পেয়ে শনিবার সকালে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মো. বদরুদ্দোজা সীমান্ত পিলার ৭৪৪/৭ এস এলাকায় ভারতের ৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করেন। পতাকা বৈঠকে এ ঘটনায় কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে মরদেহ ফেরতের আহ্বান জানান তিনি। নীলফামারী-৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্ট কর্নেল শেখ মো. বদরুদ্দোজা বলেন, বিএসএফের গুলিতে এক চোরাকারবারী নিহত হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের ১০-১৫ জন চোরাকারবারী বিএসএফকে আক্রমণ করলে আত্মরক্ষার্থে বিএসএফ গুলি চালাতে বাধ্য হয় বলেও তিনি জানান। এদিকে বিএসএফের গুলিতে আল আমিন নিহত হওয়ার খবর পেয়ে ঐ পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। |