![]() সাবেক প্রতিমন্ত্রী ওমরের ৪৫০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন
নতুন বার্তা, ঢাকা:
|
![]() বুধবার (১২ মার্চ) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জিন্নাতুল ইসলাম বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ মামলা চারটি দায়ের করেছেন। প্রথম মামলায় সাবেক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৩ কোটি ৬১ লাখ ১২ হাজার ৫৩৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৫৭ ব্যাংক হিসাবে ৪৪৫ কোটি ২৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩৯ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ অভিযোগে তাকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় মামলায় ওমর ফারুক চৌধুরীর স্ত্রীর নিগার সুলতানা চৌধুরীর নামে ২ কোটি ২৩ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৯ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া নিজ নামীয় ১১টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪ কোটি ৩৫ লাখ ১০ হাজার ৮৪৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করার প্রমাণ মিলেছে। সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে মানিলন্ডারিংয়ের সম্পৃক্ত অপরাধ হস্তান্তর রূপান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক আয়ের উৎস আড়াল করেছেন। যে কারণে দ্বিতীয় মামলায় স্বামী ও স্ত্রী দুইজনকেই আসামি করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং আইন ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। তৃতীয় মামলায় আসামি হয়েছেন রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম। তার বিরুদ্ধে ১ কোটি ১১ লাখ ৬৫ হাজার ১০১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর চতুর্থ মামলায় তানোর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. লুৎফর হায়দার রশীদের বিরুদ্ধে ৩৯ লাখ ৬৮ হাজার ৬১১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। |