আজ শনিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
 / সাক্ষাৎকার / আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং সত্যের পক্ষে লড়ে যাব
আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং সত্যের পক্ষে লড়ে যাব
আলো চৌধুরী :
Published : Wednesday, 6 March, 2019 at 3:40 PM
আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং সত্যের পক্ষে লড়ে যাবআসন্ন ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন সলিমুল্লাহ মুসলিম হল সংসদে (স্বতন্ত্র)  সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী  মোঃ মাহবুবুর রহমান সাজিদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আলো চৌধুরী 

আলো: শুভ সকাল

সাজিদ : শুভ সকাল


 আলো: দীর্ঘদিন ২৮ বছর পর এসএম হল সংসদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে, এই নিয়ে অত্র হলের শিক্ষার্থীরা কি ভাবছে?


সাজিদ: অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা ভাবছে ডাকসুর মাধ্যমে একটু হলেও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

আলো: আপনি তো এবারে এসএম হল সংসদে  প্রতিদ্বন্দীতা করছেন?


সাজিদ : হ্যাঁ, করছি।


আলো: তো প্রতিনিধি কেন হতে চান?

সাজিদ : আমি দীর্ঘ তিন বছর যাবৎ আমার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছি। তৃতীয় বর্ষেও আমি সিট পাইনি। আমার অনেক বন্ধুরাও পায়নি। ১ম বর্ষ, ২য় বর্ষ, ৩য় বর্ষ এমনকি মাস্টার্সের অনেক শিক্ষার্থীরাও সিট পায়নি। এছাড়া, নানামুখী সমস্যায় জর্জরিত আমার এই হল। গেস্টরুমের মাধ্যমে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য,  বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আজ আমি সাধারন শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায় এবং আমার হলে একটি সুস্থ সংস্কৃতি গড়ে তুলতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।



আলো: আপনি কোন প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন?


সাজিদ : আমি স্বতন্ত্র নির্বাচন করছি।


আলো: আমি সংবাদ মাধ্যমে জেনেছি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য আপনাকে চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। এটা কি সত্যি?


সাজিদ : হ্যাঁ, আমাকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। এমনকি আমি প্রত্যাহার পত্র জমা দিতেও বাধ্য  হয়েছিলাম। পরবর্তীতে প্রত্যাহার পত্র ছিড়ে ফেলা হয়। আমি আমার প্রার্থীতা ফিরে পাই


আলো: সেদিন আসলে কী ঘটেছিল? 


সাজিদ : আমি সলিমুল্লাহ মুসলিম হল সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র সংস্কৃতি সম্পাদক পদে মনোনয়ন গ্রহণ করি। প্রার্থীতা প্রত্যাহার করার জন্য আমাকে বিভিন্ন সময় খোঁজ করা হয়। এদিকে ২ মার্চ প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন।  ০১ মার্চ রাত ৮.৪৫  মিনিটের দিকে আমার বর্ষের তিনজন বইমেলায় গিয়ে আমার সাথে এটা সেটা কথা বলে।  আমি তাদেরকে দেখেই বুঝে নেই যে তারা আমাকে নিয়ে যেতে এসেছে। আমি তাদেরকে বলি, "তোমরা যেতে পার, আমি পালাবো না। আজ হলেই থাকবো।" ওরা আড়ালে চলে যায় এবং গতিবিধি লক্ষ্য করে। ভিসি চত্বর অতিক্রম করার  পর তাদেরকে আবার পিছনে দেখতে পাই। আমি আর আমার বন্ধু ফাহিদ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছিলাম কি করব। তখন সেই তিনজনের মধ্যে একজন তুহিন ফোন দিয়ে আরও কয়েকটা ছেলেকে আসতে বলে। এদিকে আরিফ ভাই সৈকতকে বারবার ফোন দিয়ে যাচ্ছিলেন। সৈকত আরিফ ভাইয়ের সাথে কথা বলার জন্য আমার কাছে মোবাইল দেয়। আমি কথা বলি। আরিফ ভাই বলছিলেন," এসো,  মিসাদ আর তোমার মধ্যে আলাপআলোচনা করো।" আমি মেনে নিই। সাড়ে নয়টার দিকে আমি ওরা তিনজন সহ ১১১ নং রুমে আসি। এসেই দেখতে পাই ভিতরে বসে আছেন অনিক ভাই, মোজাহিদ ভাই, আরিফ ভাই এবং আমার প্রতিযোগি প্রার্থী মিশাদ ভাই। প্রথমে আরিফ ভাই কথা শুরু করেন। কেন আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি জানতে চান। আমি বলি, " আমি তৃতীয় বর্ষে পড়ি। অথচ আজও আমি আমার বৈধ সীট পাইনি। আমার বন্ধুরা অনেকেই পায়নি। ১বর্ষ, ২য় বর্ষ সবাই বারান্দায় থাকে। আমি আমার এবং সকলের অধিকার আদায়ের জন্য প্রার্থীতা করব। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী।  আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি করতে পছন্দ করি। কিন্তু সেটা হোক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ছাত্রলীগ।" আমি এসব লজিকাল কথাবার্তা বলছিলাম। উনারা উত্তোজিত হয়ে উঠেন। প্রথমেই আমাকে চড় মারেন অনিক ভাই। তারপর তুই শিবির বলে আমার কাছ থেকে মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়। আমি লক খুলতে চাইনি। আমাকে চড় মেরে লক খুলতে বাধ্য করেন মোজাহিদ ভাই ও অারিফ ভাই। আমার মেসেঞ্জারের চেটলিস্ট, ফেইসবুক গ্রুপ ইত্যাদি চেক করেন। আমি বারবার বলতে থাকি, "আপনারা আমার মোবাইল চেক করতে পারেন। তবে সেটা হল প্রভোস্ট কিংবা হল কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে করা হোক।" আমি তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করলাম। আমার পরিবার, দাখিল মাদরাসা, আলিম মাদরাসা প্রত্যেকটাই শিবির বিদ্বেষী। আপনারা তথ্য, প্রমাণ নিন। জানুন আমার সম্পর্কে।  বারবার মানা সত্ত্বেও আমার মোবাইল চেক করতে থাকেন। তারপর ২/৩ টি মোবাইল দিয়ে আমার ফেইসবুকে ঢুকেন। আমি প্রত্যেকবারই আমার পাসওয়ার্ড দিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করি। আমাকে মেরে বাধ্য করা হয়। তখন মিশাদ ভাই উত্তেজিত হয়ে আমার কান মলেন। আমার স্কাউটিংয়ের বিভিন্ন গ্রুপ এবং বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক সংঘের বিভিন্ন গ্রুপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেন। আমার বাড়ির মোবাইল নং চান। আমি দিতে না চাওয়াতে আমাকে মেরে বাধ্য করা হয়। এভাবে চলে রাত ১.০০ টা পর্যন্ত। তখন এই রুমে অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।  এই রুমে তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রও ছিলেন। তার নাম সম্ভবত মিলু। 
রাত ১.০০ টার দিকে আমি দেখতে পাই ওরা এগ্রেসিভ হয়ে যাচ্ছেন। তাই আমি প্রত্যাহার করার কথা বলি। তারপর আমাকে ১১৭ নং রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। 
রাতে মিশাদ ভাই, মিলুসহ কয়েকজনের প্রহরায় আমাকে সেখানে আটকে রাখা হয়। পরদিন সকাল ৭.০০ টার দিকে আমাকে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় ১৭৪ নং রুমের পাশে এক খুপড়িতে। সেখানে আমাকে প্রত্যাহার পত্র লিখতে বাধ্য করা হয়। আমি লিখি এবং সাক্ষর করি। সকাল ১০.০০ টায় আমাকে কড়া প্রহরায় নিয়ে যাওয়া হয় হল অফিসে। আমি প্রত্যাহারপত্র জমা দিই। 
১০.০০ টার কিছু পরেই হল প্রভোস্ট মাহবুবুল আলম জোয়ারদার  স্যার অফিসে আসেন। আমি উনার কক্ষে যাই। আমার সাথে গতরাতে যা হয়েছিল সব বলি। প্রভোস্ট স্যার ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে মনোনীত জিএস জুলিয়াস সিজার ভাইকে ডাকেন। ঘটনা সম্পর্কে জানতে চান। জুলিয়াস সিজার ভাই ঘটনা শুনেছেন এবং তদন্ত করবেন বলে জানান। তারপর প্রভোস্ট স্যার আমার লিখিত প্রত্যাহারপত্র নিজহাতে ছিড়ে ফেলেন। আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয় জুলিয়াস সিজার ভাইকে । এরপর বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া আসে। আমি কথা বলি। 


আলো: আমি আপনার ইশতেহার দেখেছি।আপনি গেস্টরুম কালচার বন্ধ করার কথা বলেছেন।নির্বাচিত হলে আপনার পক্ষে কি এটা বন্ধ করা সম্ভব?


সাজিদ: যুগে যুগে বিভিন্ন জঘন্য প্রথা গড়ে উঠেছিল।  যেমন বর্ণবাদ প্রথা, দাসপ্রথা,  সতীদাহ প্রথা ইত্যাদি। এগুলোর বিরুদ্ধে সচেতন মানব সমাজ প্রতিবাদ করেছিল। আমি চাই সবাইকে সচেতন করতে। সবাই সচেতন হলে,  আশাকরি যেভাবে উপরোল্লেখিত প্রথাগুলো বিলুপ্ত হয়ে গেছে সেভাবে গেস্টরুম প্রথাও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।


আলো: ছাত্রলীগ প্যানেল ব্যতীত অন্য সকল বিরোধী  প্যানেল হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের কথা বলেছেন।এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?

সাজিদ : আমি আমার একটা সাক্ষাৎকারে বলেছিলাম হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র হওয়ার কথা (যেটি ATN বাংলায় প্রচারও হয়েছিল)।



আলো : এবারের ডাকসু নির্বাচনে দুনীর্তি হবে বলে বিরোধী প্যানেলগুলো অভিযোগ করছে।এ ব্যাপারে  আপনি  কী ভাবছেন?


সাজিদ: হলগুলো  যেহেতু ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবাধীন। তাই  দুর্নীতি হওয়াটা অসম্ভব বা অবাস্তব নয়। কিন্তু এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।  এটি কলঙ্কিত মানে দেশ ও জাতি কলঙ্কিত। আমি আশাকরি দেশ ও জাতিকে কলঙ্কিত করা হবেনা। এবিষয়ে নির্বাচনকালীন ভোটের দিন নির্বাচনের সাথে জড়িত সকলের দায় থাকবে।

আলো: নির্বাচনে  স্বচ্ছতা বজায় থাকবে বলে কি আপনি মনে করেন?

সাজিদ: আমি বিশ্বাস করি,Truth shall prevail

আলো: নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আপনি কতটুকু আশাবাদী? 

সাজিদ: আশাকরি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরা তাদের সচেতনতার পরিচয় দিয়ে ব্যালট নং -১ এ ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করবেন।

আলো: নির্বাচনে জয়ী হলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য আপনি কী করবেন? 

সাজিদ: আমি সাহসিকতার সাথে অধিকারহারা এবং নিপীড়িত সকল শিক্ষার্থীদের কথা সবমহলে তুলে ধরব।


আলো: কিন্তু নির্বাচনে যদি আশানুরুপ ফল না আসে তাহলে পরবর্তীতে আপনার ভূমিকা কি হবে?


সাজিদ: আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং সত্যের পক্ষে লড়ে যাব। একদিন সত্যের জয়  হবেই

আলো: সকল ভোটারদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন?

সাজিদ: সকল ভোটারদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, দীর্ঘ ২৮ বছর পর আপনারা যোগ্য প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ পেয়েছেন। সুতরাং সচেতনতার পরিচয় দিবেন।

আলো: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সাজিদ: আপনাকেও ধন্যবাদ।


পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ


 
পাত্র খুঁজছেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী মেহউইশ হায়াত
পাত্র খুঁজছেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী মেহউইশ হায়াত
পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহউইশ হায়াত তার অভিনয়ের মাধ্যমে যেমন দর্শকদের মনজয় করেছেন, তেমনি তার ব্যক্তিজীবন নিয়েও রয়েছে ভক্তদের ব্যাপক কৌতূহল। ...
বড় যুদ্ধ বাধলে যেসব দেশকে পাশে পাবে রাশিয়া
বড় যুদ্ধ বাধলে যেসব দেশকে পাশে পাবে রাশিয়া
ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে পারমাণবিক তথা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মারাত্মক ঝুঁকির মুখে সারা বিশ্ব। স্নায়ুযুদ্ধের প্রায় ৪০ বছর পর ফের দুই ভাগে ...
সবচেয়ে ভয়ংকর ৪ কবিরা গুনাহ
সবচেয়ে ভয়ংকর ৪ কবিরা গুনাহ
ইসলামে অসংখ্য কবিরা গুনাহের ব্যাপারে বলা হয়েছে। এর মধ্যে ভয়ংকর চারটি গুনাহ হলো- আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা; কোনো ব্যক্তিকে (অন্যায়ভাবে) ...
ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে প্রমাণ দিতে হবে ইসির নিরপেক্ষতা
ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে প্রমাণ দিতে হবে ইসির নিরপেক্ষতা
রোববার শপথ নেবে ৫ সদস্যের নবগঠিত নির্বাচন কমিশন। এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে নির্বাচনী ট্রেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে দীর্ঘদিন ...
নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের
নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার পর ইউরোপ ও এর পশ্চিমামিত্র যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ...
নায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী নিহত
নায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী নিহত
চিত্রনায়িকা পরীমনির সাবেক স্বামী ইসমাইল হোসেন এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। শিবচর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাকিল আহমেদ এ ...
নির্বাচন যত দ্রুত হবে, সমস্যা তত কমে আসবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দ্রুত হবে, সমস্যা তত কমে আসবে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচন যত দ্রুত হবে, সমস্যা তত কমে আসবে। এ জন্য নির্বাচনের দিকেই আমাদের ...
চোর সন্দেহে খুঁটিতে বেঁধে যুবককে নির্যাতন
চোর সন্দেহে খুঁটিতে বেঁধে যুবককে নির্যাতন
গাজীপুরের শ্রীপুরে অটোরিকশা চোর সন্দেহে মো. মিন্টু মিয়া (২৫) নামের এক যুবককে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে বর্বরভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। এ ...
‘মুডিসের প্রতিবেদনে জুলাইয়ের অভ্যুত্থানের পর অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রতিফলন নেই’
‘মুডিসের প্রতিবেদনে জুলাইয়ের অভ্যুত্থানের পর অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রতিফলন নেই’
আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি মুডিস গত ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশের সার্বভৌম রেটিং বি১ থেকে বি২-এ নামিয়ে এনেছে এবং স্বল্পমেয়াদে ইস্যুয়ার রেটিং ...
১০
গুমের সঙ্গে জড়িতরা রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না : প্রেস সচিব
গুমের সঙ্গে জড়িতরা রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গুমের সঙ্গে জড়িত কেউ রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। বিশ্বের কোথাও গুমের সঙ্গে জড়িতরা ...
 
আলুর কেজি ৪০০ টাকা
আলুর কেজি ৪০০ টাকা
বাজারে উঠেছে আগাম আলু। বগুড়ার নবান্ন উৎসবকে ঘিরে বাজারে উঠেছে নতুন আলু। দাম নাগালের বাইরে হলেও উৎসবের আমেজে কম বেশি ...
কয়রায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমীর কে নিয়ে কটূক্তি করছেন এক শিক্ষক
কয়রায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমীর কে নিয়ে কটূক্তি করছেন এক শিক্ষক
খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের দীঘির পাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমীর ...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারো মারা গেছে মাদ্রাসা ছাত্র
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারো মারা গেছে মাদ্রাসা ছাত্র
এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলব্রীজ এলাকায় পূনর্ভবা নদীতে ডুবে মারা গেছে মুনতাসীর (১৩) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার (১৪ ...
কয়রায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্লাস রুম না থাকায় পাঠদানে ব্যহত
কয়রায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্লাস রুম না থাকায় পাঠদানে ব্যহত
খুলনার কয়রা উপজেলার বাগালী ইউনিয়নের বোগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্লাস রুম না থাকায় পাঠদানে সমষা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ...
আলু চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ: আত্রাইয়ে বীজ আলুর কৃত্তিম সংকট, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা
আলু চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ: আত্রাইয়ে বীজ আলুর কৃত্তিম সংকট, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা
উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত নওগাঁর আত্রাইয়ে আগাম জাতের বীজ আলু রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রান্তিক কৃষকেরা। মৌসুম ...
আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু
আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে আহত আরেক শিক্ষার্থী মারা গেছেন। ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. আব্দুল্লাহ। তিনি রাজধানীর সরকারি সোহরাওয়ার্দী ...
স্ট্যাটাস দেওয়ার পাঁচ মিনিটে কল চলে আসত: শবনম ফারিয়া
স্ট্যাটাস দেওয়ার পাঁচ মিনিটে কল চলে আসত: শবনম ফারিয়া
জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়ার নামে একটি পোস্টের স্ক্রিনশট আজ সকাল থেকে বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে ভাইরাল! ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে ...
লক্ষ্মীপুর জেলা ড্রাম ট্রাক মালিক সমিতি কমিটি গঠন
লক্ষ্মীপুর জেলা ড্রাম ট্রাক মালিক সমিতি কমিটি গঠন
লক্ষ্মীপুর জেলা ড্রাম ট্রাক মালিক সমিতিতে মহিউদ্দিন জনি কে সভাপতি ও জুবায়ের হোসেন কে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য কমিটি ...
শোরুম উদ্বোধনে গিয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান, চলে গেলেন পরীমণি
শোরুম উদ্বোধনে গিয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান, চলে গেলেন পরীমণি
রাজধানীর একটি শপিংমলে শোরুম উদ্বোধন করতে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমণি। একপর্যায়ে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত চলে যান ...
১০
সৌদিতে অর্ধনগ্ন পোশাকে ফ্যাশন শো, মঞ্চ কাঁপালেন জেনিফার লোপেজও
সৌদিতে অর্ধনগ্ন পোশাকে ফ্যাশন শো, মঞ্চ কাঁপালেন জেনিফার লোপেজও
সৌদি আরবের রাজধানীতে হয়ে গেল আধুনিক বিশ্বের মডেলদের অংশগ্রহণে এক ফ্যাশন শো। জমকালো অনুষ্ঠানের সেই মঞ্চে অর্ধনগ্ন পোশাকে হাঁটলেন পশ্চিমা ...
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইউসুফ আহমেদ (তুহিন)
প্রকাশক কর্তৃক ৭৯/বি, ব্লক বি, এভিনিউ ১, সেকশান ১২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে প্রকাশিত ও ৫২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা ১১০০ থেকে মুদ্রিত
বার্তাকক্ষ : +৮৮০১৯১৫৭৮৪২৬৪, ই-মেইল editor@natun-barta.com, Web : www.Natun-Barta.com.com