![]() পিস্তল হাতে বাবু চেয়ারম্যানের ছেলের ছবি ভাইরাল, গ্রেফতার হননি এখনও
নতুন বার্তা, জামালপুর:
|
![]() রিফাত মামলার প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর ছেলে। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। নাদিম হত্যার ঘটনায় মামলা হওয়ার পর তাকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, আকাশি রঙের শার্ট ও কালো রঙের প্যান্ট পরা রিফাতের ডান হাতে পিস্তল ধরা। তার পেছনে ধানক্ষেত। রিফাতের ছবিটি আগের। সম্প্রতি সেটি ফেসবুকে আবারও দেখা যাচ্ছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাবার মতো রিফাত নিজেও একটি বাহিনী তৈরি করেছিলেন। তিনি মাদক, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, ইভটিজিংসহ নানা অপকর্মে জড়িত। বকশীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ‘ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখেছি। এখনও তাকে গ্রেফতার করা যায়নি। গ্রেফতার হলে অস্ত্রের বিষয়ে জানা যাবে। যদি তার কাছে অস্ত্র পাওয়া যায় তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তাকে গ্রেফতারের বিষয়ে জানতে চাইলে বকশীগঞ্জ থানার ওসি জানান, রিফাতের অবস্থান শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। তাকে গ্রেফতারে পুলিশের বিশেষ টিম কাজ করছে। গত ১৪ জুন রাতে জামালপুরের বকশীগঞ্জ বাজারের পাটহাটি এলাকায় সাংবাদিক নাদিমের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ১৫ জুন বেলা ১১টার দিকে তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় ১৭ জুন নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম মামলা করেন। মামলার মূল আসামি সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু এবং দুই নম্বর আসামি রিফাত। |