/ সারাদেশ / সিলেট নগরীর মামল আতঙ্ক: সেই আনা মিয়া কে আইনের আওতায় চায় এলাকাবাসী
সিলেট নগরীর মামল আতঙ্ক: সেই আনা মিয়া কে আইনের আওতায় চায় এলাকাবাসী
নিজস্ব প্রতিবেদক ;
|
সিলেট নগরের বিভিন্ন থানায় গেল আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ মেয়াদের ক্ষমতাকালে তদবির বাণিজ্য আর মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে অনেকেই আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়েছেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার বয়স্ক দেখতে লেবাসধারী দাড়িওয়ালা টুপিওয়ালা।যাদের পোশাক আশাকে মানুষ সম্মান করার কথা তাদের লেবাসের আড়ালে রয়েছে এক হিংস্রতা, প্রতারণা, ধোঁকাবাজি, স্বেচ্ছায় মাত্বরী, অসহায় নারীদের টাকার বিনিময়ে মামলার বাদী বানিয়ে হয়েতোক মানুষ কে হয়রানী। এসব ধান্দা খোর কয়েকজনের একজন কুচাই আওয়ামী লীগের সভাপতি আনা মিয়া, দক্ষিণ সুরমা আসনের আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার সানেকএমপি হাবিবুর রহমান হাবিবের একান্ত ঘনিষ্ঠজন তৎকালীন সময়ের বাণিজ্যিক পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রিয়জন এই সেই আনামিয়া গেল নির্বাচনের আগের সংসদ নির্বাচনে নিজেরাই পরিকল্পনা করে নৌকা প্রতীকের গাড়ি ভাঙচুর করে মামলা দেন প্রতিপক্ষ প্রার্থীর সমর্থকদের উপর। রাষ্ট্র সংস্কারের সাথে এ সমস্ত মামলাবাজদের সংস্কারও চান স্থানীয়রা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাঘববোয়ালদের দরতে গিয়ে অনেক সময় ফাঁক তালে বেঁচে যাচ্ছে এসব ধান্দাবাজরা দাবি করে সিলেট নগরীর ওয়ার্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীরা। তারা বলেনআওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিরীহ সরকার বিরোধী মানুষজনের কাছে এক আতঙ্কের নাম ছিল আনামিয়া শুধু তাই নয় মামলায় নাম দেয়ার পর চার্জশিটে নাম বাদ দেয়ার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা বখরা নিতো আনা মিয়া। থানায় গিয়ে বড় গলায় বলতো আমি মুজিব সৈনিক ''ওদের নাম বাদ দাও '' এগুলো ঢুকে গেছে ভুলে সাথে নিতো কিছু মায়া নাও। এতে তদন্ত কর্তার পাশাপাশি পকেট ভারি করতেন অনেকেই। সেই সুবিধা ভোগীও ধান্দাবাজ অনামিয়ার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী ওসিলেট নগরীর ৪২ নং ওয়ার্ড বাসি। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আনামিয়ার সাথে বারবার যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি। চেষ্টা করা হয় সরাসরি দেখা করার জন্য কিন্তু স্থানীয়রা জানান শেখ হাসিনা সরকার বদলের পর তিনি প্রায় সময়ই শান্তি এক করে নিরাপদে। |