 / সারাদেশ / হামলা করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে গণপিটুনির খেলেন ছাত্রলীগ নেতা সহ কয়েকজন
প্রশাসনের কাছে বিচারের দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের
হামলা করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে গণপিটুনির খেলেন ছাত্রলীগ নেতা সহ কয়েকজন
ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি :
Published : Thursday, 24 October, 2024 at 2:37 AM
|
|
বৃদ্ধ আবু তাহের জানান, আমার এক ভাইয়ের সাথে সম্পত্তিগত জটিলতার কারণে তিনটি মামলা চলমান আছে। সম্পত্তিগত বিষয়ের যের ধরে গত ১০ ই জুলাই একদল বহিরাগত কিশোর আমার বাড়িতে হামলা চালায় আমার স্ত্রী কুলসুমা বেগম কে রক্তাক্ত করে এবং আমার ছোট ছেলে দিদার হোসেন কে বেদরম মারে ৷ বাড়ি-ঘর চাইনিজ কুড়াল দিয়ে Kywc‡q বাড়ি-ঘর ভাংচুর করে। বাড়ির সামনে আমার একটি দোকান ভাড়া দিয়েছি, দোকানদারকে মারধর করে দোকানের জিনিস পত্র লুট করে এবং দোকানকে এই দোকানটি ছেড়ে দেয়ার আল্টিমেটাম দেয়। পরে দোকানদার দোকানটি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। চলতি মাসের ১১ তারিখে রাতে আনুমানিক 11টায় পাঁচ-ছয়টি মোটর সাইকেল নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে কয়েকজম। আমি আমার ¯¿x ও মেঝো ছেলে বাড়িতে ছিলাম। আমার মেঝো ছেলেকে বেদম মারধর করে এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে তারা। আমরা আত্মরক্ষার্থে চিৎকার করলে চারদিক থেকে এলাকার মানুষ এগিয়ে আসে এবং গভীর রাতে সাধারণ মানুষের হাতে ডাকাত সন্দেহে তাদের কয়েকজন মার খায়। এলাকার মানুষের তোপের মুখে পরে এক পর্যায়ে তারা একটি মোটর সাইকেল ও (দেশীয় অস্ত্র) ফেলে রেখে যায়। পরে আমার বড় ছেলে বিষয়টি থানায় জানালে থানা পুলিশের একজন Qzরিও মোটর সাইকেল উদ্ধার করে _vbvq wb‡q hvq। এরপর থেকে আমাদের চতুর দিক থেকে হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। আমরা পুরো পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি। মামলা না তুললে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছেন জিসান,বিল্লাল, কাজল রেহানরা। আমরা প্রশাসনের কাছে সুস্থ বিচার দাবি করছি। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) গভীর রাতে হামলার ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. আবু তাহেরের বড় ছেলে মোঃ আবুল হোসেন বাদী হয়ে মোঃ জিসান, মোঃ বিল্লাল হোসেন, মোঃ রায়হান খাঁন ও অজ্ঞাতনামা আরো ৮/১০ জনকে বিবাদী করে ফরিদগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় আবু তাহের ঘরের দরজা এবং জানালায় অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এবং তার ভাড়া দেয়া দোকানটির দোকানদার দোকানটি ছেড়ে দিয়ে অন্যত্র দোকান দিয়েছেন। হামলার শিকার হওয়া দোকানদার সোহেল জানান, আমি দোকান ভাড়া নিয়ে চালাচ্ছিলাম। একদিন এক গ্রুপ ছেলে আসে এবং হোসেনদের বাড়িঘর এবং আমার দোকান কোপায় ও দোকান থেকে আমার মালামাল নিয়ে যায়৷ কয়েকদিন আগে গভীর রাতে জিসান সহ কয়েকজন মিলে পাঁচটা মোটরসাইকেলে প্রায় ১৫ জন এসে ওই বাড়িতে ডুকে। আমরা ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার শুনে এলাকাবাসী মিলে এগিয়ে গেলে তারা cbwcUzwb †L‡q পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেনI GKB eb©bv †`b| গঠনার অভিযুক্ত ও গণপিটুনির শিকার ছাত্রলীগ নেতা জিসান বলেন, এই বিষয়ে নিউজ কইরেন না। তারা আমাকে মেরে কি অবস্থা করছে। আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি। ১১ অক্টোবর রাতে ঘটনাস্থল থেকে মোটর সাইকেল ও ছুরি উদ্ধার করা ফরিদগঞ্জ থানার এস.আই মাহবুবুর রহমানের কাছে এই বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। |
