/ সারাদেশ / খনিজ বালি পাথর চুরের গডফাদার সীমান্ত বাবলু পুলিশের খাঁচায়
খনিজ বালি পাথর চুরের গডফাদার সীমান্ত বাবলু পুলিশের খাঁচায়
এমদাদুর রহমান চৌধুরী জিয়া :
|
ইজারাবিহীন সীমান্তনদী দৈাফাজান চলতি নদী থেকে খনিজ বালি পাথর চুরিতে জড়িত বালি পাথর চোর চক্রের মূল হোতা গডফাদার বাবুল মিয়াকে ওরফে সীমান্ত বাবুলকে খাঁচায় বন্দি করেছে সুনামগঞ্জ ডিবি পুলিশ। এলাকায় সে ইজারা বিহীন বালু পাথরের মহলদারি করত বিধায় মানুষ তাকে সীমান্ত বাবুল হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকতো। সীমান্ত এলাকায় ভালো পাথর চুরি ছাড়াও বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত থাকতেো বাবুল । তার রয়েছে নির্দিষ্ট বালু পাথর চুরি ও অসামাজিক কার্যকলাপের একটি নির্দিষ্ট বাহিনী। গ্রেফতার বাবুল জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ভাদেরটেক (মণিপুরী হাটির) বাসিন্দা। মামলা দায়ের পূর্বক সোমবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন। এর পুর্ব সুনামগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) এক বিশেষ অভিযানে বাবুলকে ২৭ অক্টোবর রবিবার রাতে জেলা শহরের একটি ইলকট্রনিক্স সামগ্রী বিক্রয়কারি প্রতিষ্ঠানের সামনে থেকে গ্রেফতার করে। বাবুল জেলা আওয়ামী লীগের কিছু সংখ্যক নেতাদেও সাথে সখ্যতা গড়ে তোলে ধোপাজান চলতি নদী থেকে প্রতি দিবারাত্রী লাখ লাখ টাকার খনিজ বালি পাথর চুরি করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নৌপথে বাল্কহেড যোগে সরবরাহ করে আসছিলো। কাঁচা টাকার প্রভাব ও নিজেকে আওয়ামী লীগার জাহির করতে নিজে ও নিজস্ব লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে খনিজ বালি পাথর চুরির টাকার জোরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আন্দোলনকারী ছাত্র ও সাধারণ জনগণের উপর হামলার সাথে জড়িত ছিল এবং হামলাকারীদের আর্থিকভাবে গোপনে সহায়তা প্রদান করে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে বাবুলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি নাজমুল হক ধোপাজান চলতি নদীতে খনিজ বালি পাথর রুট চুরি কান্ডে চালকের ্অষনে থেকে নিয়মিত বর অংকের ভাগ নিতেন বাবুলের নিকট থেবে। বাবুলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিশ্বম্ভরপুর ও সদর মডেল থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল অফিসার। |