আজ মঙ্গলবার, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
 / মতামত / স্বাধীন সত্তা রক্ষায় বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য
স্বাধীন সত্তা রক্ষায় বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য
রায়হান আহমেদ তপাদার:
Published : Tuesday, 31 December, 2024 at 7:36 PM
স্বাধীন সত্তা রক্ষায় বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য অপরিহার্যগণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে নিয়ে চক্রান্ত থেমে নেই। জুলাই-আগষ্টের কষ্টার্জিত সফলতা বিনষ্ট করার এক ও অভিন্ন উদ্দেশ্যে একেক সময় একেক রূপে নানা চক্রান্ত সামনে আসছে। নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছে পরাজিত শক্তি ও তার অভিভাবক রাষ্ট্র ভারত।লেলিয়ে দেয়া হয়েছে সেখানকার আজ্ঞাবহ মিডিয়াগুলোকে অবিরত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। উগ্রপন্থী হিন্দুদের নৃশংস হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন চট্টগ্রামের একজন আইনজীবী। অপরদিকে আক্রান্ত হয়েছে ভারতের আগরতলাস্থ উপহাইকমিশন।এহেন জটিল পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার,সকল রাজনৈতিক দল ও দেশপ্রেমিক জনতার সুদৃঢ় ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। সকল প্রকার ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন, আত্মমর্যাদাশীল ও বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র হিসেব গড়তে এখন জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য। দীর্ঘ সংগ্রাম ও স্বাধীনতাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে এ দেশের মানুষ। সংগ্রাম ও যুদ্ধে জনসাধারণ যে দৃঢ় সমর্থন ও সহায়তা প্রদান করেছিল, তা-ই ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মূল শক্তি। এখনও আমাদের চলতে হবে নিজেদের শক্তি ও নিজেদের বুদ্ধিতে চলমান বাস্তবতা বিবেচনা করে।স্বাধীন বাংলাদেশে আমাদের অর্জন কী?অর্থাৎ সাফল্য সমস্যা ও করণীয় নিয়ে ভাবতে হবে।বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে, চিন্তাশক্তি ও শ্রমশক্তি ব্যবহার করে পৃথিবীব্যাপী মানুষ ভাত-কাপড়ের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সব সমস্যার সমাধানের ধারায়ও মানুষ কমবেশি উন্নতি সাধন করে চলছে। আগে লোকসংখ্যা কম থাকলেও উৎপাদন এত কম হতো যে অনেক মানুষ পেট ভরে ভাত কিংবা রুটি খেতে পারত না। কাপড়ের অভাবও ছিল ভয়াবহ।শীতের কারণে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে বহু লোক মারা যেত। আমাদের দেশেও মানুষ এই রকম অবস্থার মধ্যেই ছিল।

সেই অবস্থা এখন আর নেই। উৎপাদন বেড়েছে। অন্যায়-অবিচারও বেড়েছে। কিন্তু মনের দিক দিয়ে, নৈতিক দিক দিয়ে, মূল্যবোধের দিক দিয়ে মানুষের কোনো উন্নতি হয়নি।সংঘাত-সংঘর্ষ বাড়ছে, একের পর এক যুদ্ধ চলছে। কিছু সমস্যার সমাধান হয়েছে, কিছু নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশের জনগণ জাতীয় সংসদের নির্বাচন করার সামর্থ্যও এখন পর্যন্ত অর্জন করেনি। যারা নানা কৌশলে ক্ষমতাসীন হয়, তারা নানা কুৎসিত উপায় অবলম্বন করে দমননীতি, জেল-জুলুম, গায়েবি মামলা, খুন, গুম ইত্যাদি অবলম্বন করে ক্ষমতায় থেকেছে। দেশের বড় অঙ্কের অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে, ব্যাংক গুলোকে ঋণখেলাপি লোকেরা চরম দুর্দশায় ফেলেছে, ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য প্রাইভেট ব্যাংক চরম দুর্গতিতে পড়েছে, বৈদেশিক ঋণ নিয়ে রাষ্ট্র দুর্গতিতে ভুগছে। প্রশাসনব্যবস্থাকে দলীয়করণের মধ্য দিয়ে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ফেলা হয়েছে। দলীয়করণের পরিণতিতে পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মনোবলহারা। রাষ্ট্রীয় শিক্ষানীতি ও শিক্ষাব্যবস্থাকে সব দিক দিয়ে খারাপ অবস্থায় রাখা হয়েছে। রাষ্ট্রের সংবিধানকেও প্রগতি বিরোধী রূপ দিয়ে রাখা হয়েছে। চলমান ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী। অর্থাৎ রাষ্ট্রব্যবস্থা দুর্নীতির অনুকূল। এ অবস্থায় জনচরিত্রও ভালো নয়। বাংলাদেশে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষের কামনা-বাসনার সন্ধান করতে গেলে দেখা যায়, মানুষ ভোগবাদী, সুবিধাবাদী।ধনিক-বণিকদের ও ক্ষমতালিপ্সুদের মধ্যে ভোগবাদ ও সুবিধাবাদ প্রবল। সাধারণ মানুষের ও ছাত্র-তরুণদের মন-মানসিকতা গঠিত হয় বহুলাংশে রাষ্ট্রব্যবস্থা ও শাসকদের দ্বারা।আইনকানুন,বিচারব্যবস্থা,শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষানীতি দ্বারা। প্রশাসনব্যবস্থা যদি বহুলাংশে ন্যায়-নিষ্ঠার প্রতিকূল হয়, আইনের শাসন যদি ধনিক-বণিক ও ক্ষমতাবানদের ইচ্ছানুযায়ী পরিচালিত হয়, তাহলে জাতি ও রাষ্ট্র দুর্বল হয়; একসময় প্রবল বিদেশি বড় শক্তির অধীনে চলে যায়।

আমাদের দেশের পররাষ্ট্রনীতির বেলায় ভারতের এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ভূমিকা মনে রাখতে হবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এবং উন্নতিশীলতার জন্য এই ব্যাপারটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ঝুঁকে গেলে মারাত্মক ভুল হবে। আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ভারতের দিকে ঝুঁকে গেলেও ভুল হবে। হীন স্বার্থান্বেষীরা ও সুবিধাবাদীরা এই ব্যাপারটি বুঝতে পারলেও না বোঝার ভান করবে এবং জাতীয় স্বার্থ, রাষ্ট্রীয় স্বার্থ বিবেচনা না করেই নিজেদের হীনস্বার্থ চরিতার্থ করে নেবে। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের প্রশ্নে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা মনে রাখতে হবে। আজকের পৃথিবীতে একদিকে আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার সহযোগী ও অনুগামী যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ন্যাটো, জি-সেভেন; অন্যদিকে আছে রাশিয়া, চীন ও তাদের সহযোগী কিছু রাষ্ট্র। বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল কাজ করছে মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে। এগুলো যতটা অর্থনৈতিক, ঠিক ততটাই রাজনৈতিক সংস্থা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ও অঘোষিত কর্মসূচির বাস্তবায়নে এই দুটি সংস্থা কাজ করে থাকে। সুতরাং আমাদের দেশের স্বাধীন সত্তা রক্ষার জন্য বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য এখন অপরিহার্য। ১৯৭২ সাল থেকে কোনো সরকারই বৃহত্তম জাতীয় ঐক্যের নীতি গ্রহণ করেনি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ করে ভারতে যেতে হলো বৃহত্তম জাতীয় ঐক্যের প্রতি অবজ্ঞা প্রতিষ্ঠার কারণে।আমাদের দেশের রাজনীতি, রাজনীতিবিদদের,রাজনৈতিক দলগুলোর ও রাজনৈতিক নেতাদের হাতছাড়া হয়ে গেছে। বর্তমানে যে উপদেষ্টা পরিষদ দ্বারা বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে, তা নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, অরাজনৈতিক মেধাবী ব্যক্তিদের দ্বারা গঠিত। রাজনীতিবিদদের প্রতি, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে রয়েছে অনাস্থা।

এর ফলে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন উপদেষ্টা পরিষদের প্রতি সদয় মনোভাব ব্যক্ত করছে। জনগণ চায়, এই সরকার দ্বারা সর্বজনীন কল্যাণে বাংলাদেশের রাষ্ট্রব্যবস্থাকে উন্নতিশীল করার প্রক্রিয়ার সূচনা হোক। এই উদ্দেশ্যে তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের বাস্তবতা তৈরি করবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে একটি উন্নতিশীল রাষ্ট্র গঠনের উপযোগী রাজনীতির ধারার সূচনা করে যাবে।নির্দলীয়-নিরপেক্ষ অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের দ্বারা রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের জন্য এই সরকার রাষ্ট্রের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কোনো কোনো দিক অনুসন্ধান করে দেখছে। রাজনৈতিক মহল থেকে দ্রুত জাতীয় সংসদের নির্বাচন দেওয়ার জন্য দাবি তোলা হচ্ছে। দেশের রাজনৈতিক জটিলতা হঠাৎ দেখা দেয়নি। পক্ষপাতমুক্ত পর্যবেক্ষণে গেলে দেখা যাবে, ১৯৭২ সালের প্রায় শুরু থেকেই সমস্যা সংকটে রূপ নিয়েছে। যেসব মর্মান্তিক ঘটনা ক্রমাগত ঘটেছে, সেগুলোর কথা স্মরণ করলে এবং কারণ-করণীয় ও ফলাফল ঘটনাপ্রবাহকে বিচার করলে বোঝা যাবে, জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় জীবনে দেশের মানুষ কী অবস্থায় আছে। সব কিছুকেই আমাদের বিচার করতে হবে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় উন্নতির লক্ষ্য নিয়ে। গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও তার সম্পূরক আন্তর্জাতিকতাবাদ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা লেখি কম হয়নি। কিন্তু সেগুলো দ্বারা তো পাঠকের মধ্যে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় উন্নতির কোনো উন্নত চিন্তা-চেতনা দেখা দিচ্ছে না। মনে হয়, আমাদের রাজনীতিবিদরা এবং লেখকরা ফলাফল বিবেচনা না করেই লিখছেন। অথচ একটা দেশের ভাল মন্দ অনেক কিছুই নির্ভর করে সাংবাদিক ও লেখকদের সত্য প্রকাশের মাধ্যমে। এমনটি যদি না হয়, তাহলে এ জাতির স্বাধীনতা কি রক্ষা পাবে? রাজনীতির ও রাজনৈতিক উন্নতির জন্য আদর্শ অপরিহার্য।

বাস্তবে দেখা যায়, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও তার সম্পূরক আন্তর্জাতিকতাবাদ-এসব আদর্শকে এখন অর্থহীন করে ফেলা হয়েছে। এসব আদর্শকে আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে দেখতে হবে এবং আজকের প্রয়োজনে সর্বজনীন কল্যাণের আদর্শ রচনা করতে হবে। সর্বজনীন কল্যাণে নতুন রাজনীতির জন্য এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার পুনর্গঠনের জন্য সব দেশ-কালে তরুণরাই অগ্রযাত্রীর ভূমিকা পালন করে। বাংলা ভাষার দেশেও তা-ই হয়েছে। তরুণরা এগিয়ে আসতে শুরু করেছে। সর্বজনীন কল্যাণে কাজ করার জন্য প্রবীণদের থেকে এবং বই-পুস্তক থেকে তাদের অনেক কিছু শিখতে হবে। প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের শ্রমের কিছু না কিছু লাঘব হচ্ছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে মানুষ যদি প্রযুক্তির অধীন হয়ে পড়ে, তাহলে সমূহ সর্বনাশ। এ নিয়ে যথাসম্ভব জানতে ও বুঝতে হবে।উদীয়মান রাজনীতিবিদদের মতামত দেশবাসীর মধ্যে প্রচার করা দরকার। তারা নতুন কিছু, ভালো কিছু অবলম্বন করে এগোচ্ছে-শিক্ষিত লোকদের মধ্যে তার প্রচার দরকার। দুই পক্ষের মধ্যে সুসম্পর্ক দরকার। তবে তরুণদের পক্ষ থেকে প্রবীণদের প্রগতিবিমুখ চিন্তার সমালোচনা অপরিহার্য। সমালোচনা মানে নিন্দা নয়-এ কথাও মনে রাখতে হবে। জনশক্তি ও প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার ও কল্যাণকর ব্যবহারে মনোযোগ আনতে হবে। ভুলে গেলে চলবে না, 'সত্যের চিরজয় ও মিথ্যার চিরপরাজয়'। পরিশেষে বলব, মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন করে আগামী নির্বাচনের একটা সম্ভাব্য সময়সূচিও দ্রুতই জাতির সামনে আসা উচিত। দেশ নির্বাচনমুখী হলে বিরাজমান আশংকাগুলোও কিছুটা কমতে শুরু করবে বলে অনেকেই মনে করছেন। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার নানা রকম নিত্যনতুন পরিকল্পনা যখন তখন সামনে আসা অস্বাভাবিক কোন বিষয় নয়। তাই সংশ্লিষ্ট সকলকেই সজাগ থাকতে হবে।

লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক 


পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ


 
চীন সফর বাতিল, পদত্যাগের চাপ বাড়ছে টিউলিপের
চীন সফর বাতিল, পদত্যাগের চাপ বাড়ছে টিউলিপের
যুক্তরাজ্যে সম্পত্তি নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগে এবার তদন্তের মুখে পড়েছেন বাংলাদেশে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি ...
বিনা পারিশ্রমিকে তিন হাজার কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া
বিনা পারিশ্রমিকে তিন হাজার কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া
এলাকার কারও মৃত্যুর খবর পেলেই তড়িঘড়ি করে খুন্তি-কোদাল, দা, চাকু, স্কেল আর করাতসহ কবর খোঁড়ার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে মৃত ব্যক্তির ...
তাহসানের বউ সুন্দরী বলে আফসোসের কারণ নাই : জয়
তাহসানের বউ সুন্দরী বলে আফসোসের কারণ নাই : জয়
দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান। শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মেকওভার আর্টিস্ট রোজা আহমেদের ...
কলকাতা বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
কলকাতা বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশের রাজধানী কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি যাত্রী। রোববার রাতে মালয়েশিয়ার রাজধানী ...
বাংলাদেশ নিয়ে বেইজিংয়ের ‘অতি আগ্রহ’, দিল্লির জন্য কীসের ‘ইঙ্গিত’
বাংলাদেশ নিয়ে বেইজিংয়ের ‘অতি আগ্রহ’, দিল্লির জন্য কীসের ‘ইঙ্গিত’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘ধীর চলো’ নীতিতে ছিল। তবে নতুন প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নীতিতে কিছুটা ...
দুদকের ভেতরেই ফেসবুক লাইভ করে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৩
দুদকের ভেতরেই ফেসবুক লাইভ করে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৩
দুদকের ভুয়া কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে অভিযান পরিচালনা, জরিমানা ধার্য ও আদায়, চাঁদাবাজির অভিযোগে 'দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থা' নামে একটি প্রতারক ...
কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। নির্দেশ মোতাবেক আগামী সপ্তাহে এ বিচারপতিদের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম ...
খালেদাকে লন্ডন নিতে কাতার আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায়
খালেদাকে লন্ডন নিতে কাতার আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায়
উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামীকাল (৭ জানুয়ারি) লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এদিন রাত ১০টায় লন্ডনের উদ্দেশে রওয়ানা দেবেন তিনি। ...
সিলেটে ডিসেম্বরে ৩১টি দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮
সিলেটে ডিসেম্বরে ৩১টি দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮
গেল বছরের শেষ মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা বেড়েছে। ডিসেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে ৩১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮ জন ...
১০
দূর্দান্ত এআই সুবিধাযুক্ত নিও কিউএলইডি ৮কে টিভি নিয়ে এল স্যামসাং
দূর্দান্ত এআই সুবিধাযুক্ত নিও কিউএলইডি ৮কে টিভি নিয়ে এল স্যামসাং
সেরা প্রযুক্তি আর উদ্ভাবনের জোরে বিনোদনের সংজ্ঞাকে প্রতিনিয়ত পাল্টে দিচ্ছে স্যামসাং। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্ববাজারের শীর্ষ টেলিভিশন ব্র্যান্ডটি এবারে নিয়ে এসেছে ...
 
এইচএমপিভি আর করোনা কি একই? জেনে নিন লক্ষণ
এইচএমপিভি আর করোনা কি একই? জেনে নিন লক্ষণ
চীনে ক্রমশই দাপট বাড়ছে ভাইরাস হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)। এমনকি প্রতিবেশী দেশ ভারতের বেঙ্গালুরুতে ৮ মাস বয়সি এক শিশুর দেহে এই ...
নারায়ণগঞ্জে বিনামুল্য ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ শুরু
নারায়ণগঞ্জে বিনামুল্য ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ শুরু
নারায়ণগঞ্জে সরকারিভাবে বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। যুব ও ক্রিয়া মন্ত্রনালয়ের অধীনে দেশের ৪৮ জেলার অংশ হিসেবে গতকাল বৃহষ্পতিবার নগরীর ...
গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের উদ্দোগে বাংলাদেশের মহাণ বিজয় দিবস পালিত
গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের উদ্দোগে বাংলাদেশের মহাণ বিজয় দিবস পালিত
গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে সাউথ ওয়েলস রিজিওন এর উদ্দ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও  ভাবগাম্ভীর্যের সাথে গণতন্ত্রের মাতৃভূমি  নামে খ্যাত মাল্টিকালচারেল, ও ...
চলতি মৌসুমে হিমাগারেই পচে নষ্ট ১৫ হাজার মণ আলু
চলতি মৌসুমে হিমাগারেই পচে নষ্ট ১৫ হাজার মণ আলু
জয়পুরহাটের হিমাগারগুলোতে প্রতিবছর নষ্ট হচ্ছে আলু। চলতি মৌসুমে দুইটি হিমাগার থেকেই নষ্ট হয়েছে ১৫ হাজার মণ আলু। প্রতিবস্তার এক তৃতীয়াংশ ...
কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫ উদ্বোধন
কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫ উদ্বোধন
টাঙ্গাইলের কালিহাতী  উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫ উদ্বোধন হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮ টায় উপজেলা চত্বর মাঠে উপজেলা প্রশাসনের ...
সৈকতে দাঁড়িয়ে বছরের শেষ সূর্যাস্ত দেখলেন পর্যটকরা
সৈকতে দাঁড়িয়ে বছরের শেষ সূর্যাস্ত দেখলেন পর্যটকরা
সূর্যাস্তের সঙ্গে প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তির হিসেব নিয়ে বিদায় নিল আরও একটি বছর। এই দিনকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দ ...
মুইজ্জুকে উৎখাতে ভারতের নীলনকশা, বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ
মুইজ্জুকে উৎখাতে ভারতের নীলনকশা, বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার শুরু থেকেই ভারতের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার কূটনীতি গ্রহণ করেন মোহাম্মদ মুইজ্জু। ...
কলকাতা থেকে উদ্ধার সাড়ে ৬ কোটি রুপি সমমূল্যের ভেজাল ওষুধ
কলকাতা থেকে উদ্ধার সাড়ে ৬ কোটি রুপি সমমূল্যের ভেজাল ওষুধ
খাস কলকাতা থেকে উদ্ধার হল ক্যানসারসহ বিভিন্ন রোগের ভেজাল ওষুধ। সম্প্রতি কলকাতার একটি ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থায় অভিযান চালিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় ...
টেলিফটো প্রযুক্তি ও পারফরম্যান্স নিয়ে নজর কাড়ল ভিভো এক্স২০০
টেলিফটো প্রযুক্তি ও পারফরম্যান্স নিয়ে নজর কাড়ল ভিভো এক্স২০০
সারাদেশে মিলছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন স্মার্টফোন ভিভো এক্স২০০। ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রা-ক্লিয়ার সেন্সর জাইস টেলিফটো ক্যামেরা, ৩ এনএম মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ...
১০
তীব্র গ্যাস সংকট, দিনের রান্না রাতে
তীব্র গ্যাস সংকট, দিনের রান্না রাতে
তীব্র গ্যাস সংকটে ভুগছেন রাজধানীর বাসিন্দারা। অনেক এলাকায় দিনভর গ্যাস থাকছে না। বিকালে বা সন্ধ্যায় চুলা জ্বলে। তাই বাধ্য হয়ে ...
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইউসুফ আহমেদ (তুহিন)
প্রকাশক কর্তৃক ৭৯/বি, ব্লক বি, এভিনিউ ১, সেকশান ১২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে প্রকাশিত ও ৫২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা ১১০০ থেকে মুদ্রিত
বার্তাকক্ষ : +৮৮০১৯১৫৭৮৪২৬৪, ই-মেইল editor@natun-barta.com, Web : www.Natun-Barta.com.com