![]() একশ’টি দলীয় কর্মসূচির প্রত্যেকটিতে অংশ নিয়েছি :: ফরহাদ ইকবাল
কামরুল হাসান টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
|
![]() তিনি বলেন, টাঙ্গাইল সদরের প্রত্যেকটি ইউনিয়ন-ওয়ার্ড-গ্রামে আমার পদচারণা আছে। বিশেষ করে চরাঞ্চলের যে কোন মানুষের যেকোন সমস্যায় তার কাছে ছুটে গিয়ে সমস্যার কথা শুনেছি। তাদের সমস্যা সামাধানের চেষ্টা করেছি। মঙ্গলবার(২৫ মার্চ) রাতে টাঙ্গাইল শহরের একটি অভিজাত রেস্টুরেণ্টে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে চা-চক্রে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী শাসনামলের দু:সহ স্মৃতি স্মরণ করে টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফরহাদ ইকবাল বলেন, র্যাব আমাকে ধরে নিয়ে চারদিন গুম করে রেখেছিল। এরপর ক্রস ফায়ার করে মেরে ফেলার জন্য আমার হাত-মুখ-চোখ বেঁধে মির্জাপুরের একটি ব্রিজের পাশে নিয়ে দাঁড় করিয়ে তওবা ও কলেমা পড়ার জন্য বলা হয়। এ সময় চারপাশে গুলির শব্দে বুঝতে পারছিলাম আমাকে ক্রস ফায়ার দেওয়া হচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী এমএম আলী কলেজের দুইবারের ভিপি অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল বলেন,টাঙ্গাইলের গণমানুষের দোয়া ও আশির্বাদে মহান আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আমি মনেকরি টাঙ্গাইলের গণমানুষের কাজ করার জন্যই মহান আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। এজন্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৫(সদর) আসনে আমি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশি। টাঙ্গাইল শহর ও সবক’টি ইউনিয়নের সমউন্নয়ন নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রার্থীর বিকল্প নেই। দলীয় মনোনয়ন পেতে আমি গণমাধ্যমকর্মী ভাইদের সর্বাত্মক সহযোগিতা চাই। এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন- দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার মু. জোবায়েদ মল্লিক বুলবুল, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের প্রতিনিধি রঞ্জণ কৃষ্ণ পন্ডিত, সাপ্তাহিক সমাজ চিত্রের সম্পাদক ও ইনডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রতিনিধি মো. মামুনুর রহমান মিয়া, দৈনিক টাঙ্গাইল প্রতিদিনের সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, টাঙ্গাইল সমাচারের সম্পাদক মাসুদুল আলম, বাংলা৭১ এর প্রতিনিধি মো. সিরাজ আল মাসুদ, দৈনিক মজলুমের কণ্ঠের প্রতিনিধি মো. মোজাম্মেল হক, দৈনিক খবরের কাগজের প্রতিনিধি জুয়েল হিমু প্রমুখ। দীর্ঘ দুই ঘণ্টাব্যাপী ওই চা-চক্রে স্থানীয় বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রতিনিধি, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সহ অন্তত দুই ডজন সাংবাদিক অংশ নেন। |